শারজায় এশিয়ান নারীর আ**ত্ম*হ*ত্যা*র মামলা নিজ দেশে হস্তান্তর

১৯ জুলাই শারজাহের অ্যাপার্টমেন্টে ঝু*লন্ত অবস্থায় পাওয়া ২৮ বছর বয়সী মহিলা আথুলিয়া শেখরের সন্দেহজনক মৃ*ত্যুর তদন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কেরালা পুলিশের বিশেষায়িত তদন্তকারী ইউনিটের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে যে কেরালা ক্রাইম ব্রাঞ্চের একটি বিশেষ তদন্ত দল শীঘ্রই গঠন করা হবে। বর্তমানে একজন সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) তদন্ত তত্ত্বাবধান করছেন।

 

কর্মকর্তারা বলেছেন যে স্থানীয় পুলিশ আথুলিয়ার স্বামী সতীশ শিবশঙ্কর পিল্লাইয়ের বিরুদ্ধে প্রত্যর্পণ এবং লুকআউট নোটিশ জারি করার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতার কারণে এই স্থানান্তর প্রয়োজনীয় ছিল।

অথুলিয়াকে তার ৩০ তম জন্মদিনে তার স্বামীর সাথে ভাগাভাগি করা বাড়িতে ঝু*লন্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে। শারজাহতে প্রাথমিক ফরেনসিক রিপোর্টে মৃ*ত্যুটিকে আ*ত্মহ*ত্যা বলে মনে করা হলেও, তার পরিবার শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের ইতিহাস উল্লেখ করে দৃঢ়ভাবে সন্দেহ করছে যে, তার পরিবার শা*রীরিক ও মানসিক নি*র্যাতনের ইতিহাস উল্লেখ করে ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

২৯শে জুলাই তার ম*রদেহ কেরালায় ফিরিয়ে আনা হয়েছিল এবং শোকাহত আত্মীয়রা তাকে গ্রহণ করেছিলেন। তার বোন এবং শ্যালক, যারা শারজাহতেও থাকেন, তারা আলাদা ফ্লাইটে ফিরে এসেছেন।

পরিবারের অনুরোধে, কোল্লামের পারিপ্পলিতে সরকারি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে একটি তদন্ত এবং পুনঃময়নাতদন্ত করা হয়েছিল।

“প্রক্রিয়াটি প্রায় তিন ঘন্টা সময় নেয় এবং বিকেলের মধ্যে সম্পন্ন হয়। তারপর মৃ*তদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়,” হাসপাতালের একজন কর্মকর্তা  বলেছিলেন।

কেরালার একজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা পরে নিশ্চিত করেছেন যে সতীশের বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিশ জারি করা হয়েছে।

আমরা পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছি, তিনি আরও বলেন যে খুনের অভিযোগ আনুষ্ঠানিকভাবে দায়ের করা যেতে পারে কিনা তা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে নতুন কোনও তথ্য প্রকাশ করা গুরুত্বপূর্ণ হবে।