অবশেষে জি’ম্মি’দে’র মুক্তি দিলো ফিলিস্তিনি সংগঠন হা মা স
ইসরায়েলের সরকারি সম্প্রচারমাধ্যম জানিয়েছে, সোমবার গাজায় জীবিত ২০ জন ইসরায়েলি জি*ম্মিকে হামাস রেডক্রসের প্রতিনিধিদের কাছে হস্তান্তর করেছে।
দুটি দলে দলটিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, এবং ১৩ জন জিম্মির দ্বিতীয় দলকে দক্ষিণ গাজা উপত্যকার খান ইউনিসে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সোমবার ভোরে হামাস সাতজন জি*ম্মিকে মুক্তি দেয়, দুই বছরের যু*দ্ধবিরতির অংশ হিসেবে প্রথমটি মুক্তি পায়, যা গাজা উপত্যকায় আ*ঘা*ত হানে, ৬৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনিকে হ**ত্যা করে এবং হা*মাসের হাতে অসংখ্য ব*ন্দী রেখে যায়।
সাতজনকে তাদের পরিবারের সাথে পুনর্মিলিত করা হবে এবং ইসরায়েলে চিকিৎসা পরীক্ষা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এদিকে, রেড ক্রস দক্ষিণ গাজার দিকে যাচ্ছিল যেখানে তারা জীবিত জি*ম্মিদের দ্বিতীয় দলের হেফাজত নেবে বলে আশা করা হচ্ছে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর মতে।
দিনের বেলায়, ইসরায়েলের হাতে আটক ১,৯০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি ব*ন্দীকেও মুক্তি দেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে। চুক্তির অংশ হিসেবে বাকি ২৮ জন মৃ*ত জি*ম্মির মৃ*তদেহও হস্তান্তর করা হবে, যদিও সঠিক সময় অস্পষ্ট ছিল।
তেল আবিবের একটি চত্বরে জড়ো হওয়া জিম্মিদের পরিবার এবং বন্ধুরা ইসরায়েলি টেলিভিশন চ্যানেলগুলিতে ঘোষণা করার সাথে সাথে উল্লাসে ফেটে পড়ে। দেশজুড়ে জনসাধারণের স্ক্রিনিংয়ে হাজার হাজার ইসরায়েলি স্থানান্তরটি দেখেছিলেন।
পরবর্তীতে, ইসরায়েল জি*ম্মিদের বাড়িতে পৌঁছানোর প্রথম ছবি প্রকাশ করে। এর মধ্যে গালি এবং জিভ বারম্যানের একে অপরের সাথে পুনর্মিলনের সময় অবিশ্বাসের অভিব্যক্তি ছিল। পূর্বে মুক্তিপ্রাপ্ত জিম্মিদের মতে, কাফার আজার ২৮ বছর বয়সী যমজ সন্তানকে গাজায় আলাদাভাবে আ*ট*ক করা হয়েছিল।
এদিকে, ফিলিস্তিনিরা ইসরায়েল কর্তৃক বন্দী শত শত ব*ন্দীর মুক্তির জন্য অপেক্ষা করছিল।
হামাস এবং গাজার ভবিষ্যত নিয়ে বড় প্রশ্ন থাকলেও, জি*ম্মি এবং ব*ন্দীদের বিনিময় ইসরায়েল এবং হা*মাসের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধের অবসানের আশা জাগিয়ে তুলেছে। যু*দ্ধবিরতির সাথে গাজায় মানবিক সাহায্যের ঢেউও আসবে বলে আশা করা হচ্ছে, যেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষ গৃ*হহীন হয়ে পড়েছে এবং অনেকেই ক্ষু*ধা*র্ত অবস্থায় রয়েছে।