দুবাইয়ে রাতে মা*দ’কে’র জন্য খনন করতে গিয়ে ধরা পড়ে জে’ল, জরিমানা ও দেশ থেকে বহিষ্কারের নির্দেশ
দুবাইয়ের আপিল আদালত গভীর রাতে আল ওয়াহিদায় মা*দকের জন্য খনন করতে গিয়ে ধরা পড়ার পর মা*দ*ক রাখার এবং সে*বনের জন্য দুই আরব পুরুষকে সা”জা দিয়েছে।
একজনকে পাঁচ বছরের কা*রাদণ্ড দেওয়া হয়েছে, অন্যজনকে ১২ বছরের কা*রাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। উভয়কেই ১ লক্ষ দিরহাম জরিমানা করা হয়েছে এবং তাদের মুক্তির পর দুই বছরের জন্য তহবিল স্থানান্তরের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
আল ওয়াহিদা এলাকায় সন্দেহভাজনদের খনন করতে দেখেছে পুলিশ। কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন যে উভয় ব্যক্তি মা*দ*কের নে*শায় মত্ত বলে মনে হচ্ছে। তল্লাশি চালিয়ে জানা গেছে যে প্রথম সন্দেহভাজনের কাছে ২০ গ্রাম গা*শি*শ ছিল, অন্যজনের কাছে ১০০ গ্রাম মিশ্র মা*দ*ক ছিল, যার মধ্যে ছিল গা*শিশ, কো**কে*ন এবং অন্যান্য মানসিক রোগ।
একজন সন্দেহভাজন গ্রে*প্তার প্রতিরোধ করার চেষ্টা করে এবং ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে কিন্তু পুলিশ তাকে দ্রুত আ*টক করে। আরও তদন্তের জন্য উভয়কেই মা*দকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়। ফরেনসিক পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়া গেছে যে গ্রেপ্তারের সময় উভয়ই মা*দকের নে*শায় ম*ত্ত ছিল।
তদন্তে জানা গেছে যে, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে এক অজ্ঞাত ডিলারের কাছ থেকে মাদ*কদ্রব্য সংগ্রহ করেছিলেন ওই ব্যক্তি। ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে অর্থ গ্রহণের পর ডিলার তাদের গোপন তথ্য সরবরাহ করেছিলেন। সন্দেহভাজনরা স্বীকার করেছেন যে তারা মাদক উদ্ধারের জন্য বিশেষভাবে ঘটনাস্থলে ছিলেন।
জে*ল ও জরিমানা ছাড়াও, আদালত জব্দকৃত সমস্ত মা*দকদ্রব্য বাজেয়াপ্ত করার এবং সা*জা শেষ হওয়ার পর উভয়কেই দেশ থেকে বহিষ্কারের নির্দেশ দিয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন্বয় করে সংযুক্ত আরব আমিরাতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পূর্বানুমোদন ছাড়া দুই বছরের জন্য তাদের অন্যদের জন্য তহবিল স্থানান্তর বা জমা করার উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
মামলাটি মা*দ*ক অপরাধে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের ক্রমবর্ধমান ব্যবহারকে তুলে ধরে এবং গভীর রাতের সময়ও অবৈধ কার্যকলাপ সনাক্ত করার ক্ষেত্রে দুবাই পুলিশের সতর্কতা তুলে ধরে।